দেশের নৌবাহিনীতে নতুন পালক : সামনের সারিতে গার্ডেনরিচ শিপ বিল্ডার্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ার্স

14th December 2020 5:28 pm কলকাতা
দেশের নৌবাহিনীতে নতুন পালক : সামনের সারিতে গার্ডেনরিচ শিপ বিল্ডার্স  এন্ড ইঞ্জিনিয়ার্স


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) : দেশের নৌবাহিনীতে নতুন পালক।নৌবাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার পথে এক কদম এগিয়ে দিল গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড বা GRSE ৷ আজ সোমবার  তারা ১৭এ নীলগিরি ক্লাসের রণতরী বা ফ্রিগেট তুলে দেবে নৌবাহিনীর হাতে৷ দীর্ঘ তিনবছর ধরে ১৯ হাজার ২৮৯ কোটি অর্থের বিনিময়ে একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মাণ করা হয়েছে এই উচ্চমানের, উন্নততম ও অত্যাধুনিক রণতরী৷ তারই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলায় এলেন চিফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত এবং তার স্ত্রী মধুলিকা রাওয়াত৷ দীর্ঘদিন ধরে সেনাবাহিনীতে কাজ ও অভিজ্ঞতার সুবাদে বিপিন রাওয়াতই প্রথম CDS বা চিফ ডিফেন্স স্টাফ নিযুক্ত হয়েছেন৷ এই প্রথম CDS হওয়ার পর বাংলায় আসলেন বিপিন রাওয়াত৷ সোমবার দুপুর ১  টা নাগাদ সস্ত্রীক রাওয়াত গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেডডে আসেন৷ রাওয়াত দম্পতি ছাড়াও  উপস্থিত ছিলেন নৌবাহিনীর অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও৷
ভারতীয় নৌবাহিনীতে তিন ধরণের রণতরী রয়েছে৷ আকার ও আয়তনের দিক থেকে বড় রণতরী হল ডেসট্রয়ার, দ্বিতীয় ফ্রিগেটস, আর  তৃতীয় করভেটস৷ ফ্রিগেটস মূলত রসদ নিয়ে যাওয়া, ক্লোজ রেঞ্জে শত্রু জাহাজ ও সাবমেরিনে আঘাত হানার কাজ করে৷ ডেসট্রয়ার ক্যাটেগরির রণতরীর কাজ সমুদ্রে রূপ নির্ণয় করা৷ ভারতে এই মুহূর্তে ১৩টি ফ্রিগেটস আছে৷ এই ফ্রিগেটসটি যুক্ত হলে সংখ্যা দাঁড়াবে ১৪ টিতে৷ তিনটি  ক্লাস এর ফ্রিগেটস হয়৷ প্রথমটি শিবলিক ক্লাস, দ্বিতীয়টি  তালবার ক্লাস এবং তৃতীয়টি ব্রহ্মপুত্র ক্লাস৷ নীলগিরি বা প্রজেক্ট ১৭এ হল শিবলিক ক্লাসের রণতরী বা ফ্রিগেটস৷





Others News

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের

পর্ণশ্রীতে মা ও ছেলের নৃশংস খুনের কিনারা পুলিশের


নিজস্ব সংবাদদাতা ( কলকাতা ) :  পর্ণশ্রীতে মা-ছেলেকে নৃশংভাবে খুনের কিনারা। ধৃতদের একজন সন্দীপ দাস(৩২) ও অন্যজন সঞ্জয় দাস(৪৪)। বাড়ি মহেশতলা থানার শ্যামপুরের ঘোষপাড়া তে। জেরায় তারা অপরাধের কথা কবুল করেছে। রবিবার সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম।

গ্রেফতার মৃতার দুই মাসতুতো ভাই। ধৃতদের বাড়ি মহেশতলায়। জেরায় অপরাধ কবুল করেছে ধৃতরা। ধৃতদের অনেক টাকা ধার হয়ে গিয়েছিল। মৃতের পরিবারের কাছে অনেক টাকা, গয়না ঘরে ছিল এমনই ধারণা ছিল ধৃতদের। পরিকল্পনা করেই বাড়িতে গিয়েছিল ধৃতরা। ধৃতরা জানত, ওই সময়ে তাদের দিদি সুস্মিতা মন্ডল একা থাকত। মাকে খুনের সময় ছেলে তমজিৎ মন্ডল দেখে ফেলে, সেইজন্যই ছেলেকে খুন। জানালেন জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলিধর শর্মা।
ধৃত সন্দীপ দাস ও অন্যজন সঞ্জয় দাস কে আগামীকাল আলিপুর আদালতে তোলা হবে।